Contribution of freedom fighter Netaji Subhash Chandra Bose-Independence Day special

স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর অবদান:

নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে পূর্ব নেতা ছিলেন। তার অবদান ও ব্যক্তিগত সাহস স্বাধীনতা সংগ্রামে এক নতুন আবেগ এনেছে।

সুভাষ চন্দ্র বসু ১৯৯৭ সালে কটাক্ষপূর্ণ জীবনে জন্ম নেন। তার যৌথ পরিশ্রমের মাধ্যমে তিনি বিশ্বলয়ে শিক্ষা গ্রহণ করেন এবং পশ্চিম বাংলা থেকে পরশুরাম চক্রবর্তীর নেতৃত্বে ইন্ডিয়া ন্যাশনাল কর্পোরেশনে চাকরি করেন।



স্বাধীনতা আন্দোলনে তার অবদান অপূর্ণ ছিল। তিনি প্রথমে গাঁধীজির অনুগামী ছিলেন, তবে পরবর্তীতে তার চিন্তা ও কার্যক্রমে একটি নতুন দিক দেখা গিয়ে তাকে "নেতাজী" বলা হয়।

Indian politics and netaji :

তিনি ভারতীয় জনতা দলের নেতা হিসেবে তাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন। ১৯৪২ সালে, তিনি লক্ষ্য করে যুদ্ধবিমানের মাধ্যমে বাংলা বলে জনগণের কাছে স্বাধীনতা সংকেত দেয়।

সুভাষচন্দ্র বসুর আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন ও ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ :

সুভাষ চন্দ্র বসুর নেতৃত্বে আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন হলো ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি মৌলিক পরিযন্ত্রণ। এই ফৌজ বাঙালি, পূর্ব বাংলা, অসম, ত্রিপুরা, আসাম, ময়মনসিংহ ও দক্ষিণে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের যোদ্ধাদের সংঘটিত ছিল।

সুভাষ চন্দ্র বসু ১৯৪৩ সালে ভারত ছেড়ে বেলগাচি পৌঁছলেন এবং তার নেতৃত্বে আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন করেন। এই ফৌজের উদ্দেশ্য ছিল ভারত মুক্তি লাভ করার জন্য ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বিরোধী যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা।



ফৌজের সদস্যরা যুদ্ধবিদ্যা, যোগাযোগ, ও নেতৃত্বে প্রশিক্ষিত ছিলেন এবং অত্যন্ত সশক্ত মূল সম্পত্তি প্রদান করেন। তারা মূলত মানবিক ও মহানুভবিত উদ্দেশ্য নিয়ে দুর্বল এবং বেদান্তিক শক্তিগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করে।

ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতিতে ফৌজের ভাগ নেওয়ার পর সুভাষ চন্দ্র বসু সেশ্বান্তপুর নামক স্থানে বৈঠক করে বিমান দ্বারা গাইড করে সেখান থেকে বিমান স্থানে উড়ে চলে যান।

এই যুদ্ধে, আজাদ হিন্দ ফৌজের যোদ্ধারা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিচ্ছিন্নতা এবং প্রতিকূল নীতিবদ্ধতা বিরুদ্ধে সঙ্গঠিত লড়াই করে।

সুভাষ চন্দ্র বসুর নেতৃত্বের আজাদ হিন্দ ফৌজ আকাশ ও জমিদানে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মহান যুদ্ধ লড়ে এবং তাদের প্রয়াতিদের পাশাপাশি তাদের বীরত্ব ও সঙ্গ্রামের অমরতা রক্ষা করে।

সুভাষচন্দ্র বসুর বিমান দুর্ঘটনা :

 ১৮৪৫ সালে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর নেতৃত্বে তার বিমান দল ভারতীয় আত্মসমর্পণ প্রয়াত করে গিয়ে জাপানের কাছে যাচ্ছেন। এই প্রয়াতদের জন্য তিনি নামানো যোগ্য একটি বিমান সজ্ঞান করেন, যা "কয়লপিট" নামে পরিচিত।

১৮ অগস্ট, ১৯৪৫ তারিখে, বসুর সঙ্গে তার বিমানে কয়লপিট জাপানে উড়ে যাচ্ছে। কিন্তু দুর্ঘটনার ফলে বিমানটি তার মধ্যে আগুন লেগে পৌঁছল এবং বসু গুরুত্বপূর্ণ জখম আহত হন। পরবর্তীতে তিনি বিমান থেকে বের হয়ে আসেন কিন্তু তার আঘাত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকায় তিনি মৃত্যু ঘটে যান।

সুভাষ চন্দ্র বসুর বিমান দুর্ঘটনা ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে একটি শোকজনক হানি, তবে তার প্রয়াতি মৃত্যুও একটি অমর অবদান হিসেবে মনে রাখা হয়।

তিনি অসংখ্য যোদ্ধা ও স্বাধীনতা সংগ্রামে মৃত্যু বোধ করেন, কিন্তু তার যোগাযোগ ও প্রেরণাশক্তি এখনো আমাদের মধ্যে জীবিত।

সুভাষ চন্দ্র বসুর অবদান অমর, তার মূল্যবান সংকেত ও উদাহরণ আমাদের একান্ত ভাবনাকে উৎসাহিত করছে এবং স্বাধীন ভারতের অর্জনে তার অমূল্য যোগদান স্মরণীয় করছে  । 



Download photo:


Post a Comment

3 Comments